দুদিনের ছুটি পেয়েই নড়াইলের পথে ছুটেছেন মাশরাফি। পরিবার নয় বরং নিজের এলাকার উন্নয়ন কাজের তদারকিতে নড়াইলে গেছেন বাংলাদেশ ওয়ানডে দলের এই অধিনায়ক।
এ সময় নড়াইল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্নার, সততা স্টোর, ডিজিটাল হাজিরা শুভ উদ্বোধন করেন মাশরাফি। ১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নাকসী মাদরাসা বাজারের মসজিদের কাজেরও উদ্বোধন করেন। এর পাশাপাশি দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা হোস্টেলের উদ্বোধনও করেন তিনি।
বিভাগের আরও খবর
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘ফণি’
দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। নিম্নচাপটি শনি অথবা রোববারের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে…
রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে গুরুত্বারোপ ব্রুনাইয়ের : প্রধানমন্ত্রী
ব্রুনাই দারুসসালামের সুলতান রোহিঙ্গা সমস্যার ন্যায়সঙ্গত সমাধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।…
নওশীনের নাম ফাঁস না করতে মিলার কাছে পুলিশের অনুরোধ!
বৈমানিক পারভেজ সানজারির সঙ্গে অভিনেত্রী নওশীনের অবৈধ সম্পর্ক ছিল বলে অভিযোগ করেছেন পপ সংগীতশিল্পী মিলা।…
শুধু তাই নয়, নড়াইল জেলা প্রশাসকের সভাকক্ষে জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা ও সুধীজনের সঙ্গে মতবিনিময়ও করেন মাশরাফি। ঘন্টাব্যাপী মতবিনিময় সভায় বক্তব্যকালে মাশরাফি বলেন, ‘নড়াইলের উন্নয়নে মাস্টার প্ল্যান করেছি।
আমরা একটি পরিকল্পিত মডেল নড়াইল জেলা গড়তে চাই। ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছি। নড়াইল পৌরসভার উন্নয়নে পাঁচ কোটি ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন নদী তীরবর্তী এলাকায় ভাঙনরোধে কাজ করে চলেছি।’
এ সময় একজন সরকারি কর্মকর্তা নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য মাশরাফিকে জানান, উচ্ছেদ অভিযান চলার সময় অনেকে অবৈধ স্থাপনা ভাঙতে বাধা দিচ্ছে।
এর জবাবে মাশরাফি বলেন, ‘আমি কি আপনাকে একবার ও ফোন দিয়েছি ভাঙা বন্ধ করতে? তাহলে আপনি ভাঙলেন না কেন? আমিও ওই রাস্তার ওপর বসবাস করি। ওইখানে আমার নানা বাড়ি। সেটা যদি বাধে তো সেটা সবার আগে ভাঙবেন।
জানা গেছে, আগামী ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত মাশরাফি নড়াইলেই অবস্থান করবেন। এরপর জাতীয় দলের ক্যাম্পে যোগ দিতে ঢাকায় আসবেন।